জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর ভ্রাতুষ্পুত্র ও খুলনা-২ আসনের সংসদ সদস্য সেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল বলেছেন, বাঙালি জাতি এখন আত্ম নির্ভরশীল সম্মানিত জাতি হিসেবে বিশ্বের দরবারে পরিচিতি লাভ করেছে। আর এসবই সম্ভব হয়েছে জাতির জনকের কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শি নেতৃত্বের কারণে। তাঁর সুদক্ষ নেতৃত্ব বাংলাদেশ এখন বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল।
তিনি বলেন, আমরা এখন আর বিদেশী সাহায্যের মুখাপেক্ষী নই। ইতোমধ্যে আমরা অন্য রাষ্ট্রকে আর্থিক সাহায্যের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছি। উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে হলে আওয়ামী লীগকে আবারও ভোট দিয়ে নির্বাচিত করতে হবে। আওয়ামী লীগসহ সকল সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থেকে আগামী নির্বাচনের জন্য কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।
শুক্রবার (১৭ ডিসেম্বর) বিকেল ৩টায় নগরীর নিউমার্কেট প্রাঙ্গনে সোনাডাঙ্গা থানা আওয়ামী লীগ আয়োজিত বিজয় সমাবেশে সম্মানিত অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র তালুকদার আবদুল খালেক।
অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তৃতা করেন মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এম ডি এ বাবুল রানা।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সোনাডাঙ্গা থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান বুলু বিশ্বাস।
সোনাডাঙ্গা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তসলিম আহম্মেদ আশার পরিচালনায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তৃতা করেন, মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি কাজী এনায়েত হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ কামাল, যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক শেখ ফারুক হাসান হিটলু, সদর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ্যাড. মো. সাইফুল ইসলাম, কাউন্সিলর আনিছুর রহমান বিশ্বাষ, মহানগর যুব লীগের আহ্বায়ক মো. সফিকুর রহমান পলাশ, মহানগর শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক রনজিত কুমার ঘোষ, সোনাডাঙ্গা থানা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোক্তার হোসেন, ১৬নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ আবিদ উল্লাহ, সোনাডাঙ্গা থানা মহিলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক নুরজাহান রুমি, সোনাডাঙ্গা থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রুম্মান আহম্মেদ।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগনেতা মল্লিক আবিদ হোসেন কবির, বীর মুক্তিযোদ্ধা শ্যামল সিংহ রায়, বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যা. আলমগীর কবীর, এ্যাড. খন্দকার মজিবর রহমান, শেখ মোঃ আনোয়ার হোসেন, মো. শাহাজাদা, এস এম মনিরউজ্জামান সাগর, বীরেন্দ্র নাথা ঘোষ, হাফেজ মো. শামীম, মফিজুল ইসলাম টুটুল, শেখ নুর মোহাম্মদ, এ্যাড. আনিসুর রহমান পপলু, শেখ মোশাররফ হোসেন, কাজী জাহিদুল ইসলাম, কাউন্সিলর হাফিজুর রহমান, মনিরুজ্জামান সাগর, এস এম আকিল উদ্দিন, এ্যাড. সুলতানা রহমান শিল্পী, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোতালেব হোসেন, অধ্যা. এ বিএম আদেল মুকুল, এম এ নাসিম, এস এম আসাদুজ্জামান রাসেল, মোঃ আমির হোসেন, জান্নাতুল ফেরদৌস পিকুল, আব্দুল কাইয়ুম গোরা, এস এম রাজুল হাসান রাজু, এস এম কবীরউদ্দিন বাবলু,টি এম আরিফ,কাউন্সিলর আমেনা হালিম বেবী,কাউন্সিলর মাহমুদা বেগম, টিি এম আরিফ, শরীফ এনামুল কবীর, এজাজ পারভেজ বাপ্পী, কামরুজ্জামান, এ্যাড. এনামুল হক, আলী আকবর, মোঃ রুহুল আমীন খান, এ্যাড. শামীম আহম্মেদ পলাশ, মেহজাবিন খান, তোতা মিয়া ব্যাপারী, খাজা মঈনউদ্দিন, শিপন চৌধুরী, এ্যাড. সোহেল পারভেজ, তৌহিদুর রহমান দিপু, মঈন খান সেলিম, এ্যাড. আসাদুজ্জামান মিলটন, নাসরিন ইসলাম, মুন্সি আইয়ুব আলী, চম মুজিবুর রহমান, শেখ নুর ইসলাম, শেখ জাহিদুল হক, শেখ আব্দুল আজিজ, মোঃ জাহিদুল ইসলাম, সরদার আব্দুল হালিম, শেখ হাসান ইফতেখার চালু, ইউসুফ আলী খান, হাজ্বী মোতালেব মিয়া, শেখ রুহুল আমীন, মীর মোঃ লিটন, জাকির হোসেন, মোঃ সবুর হোসেন, শেখ কুদ্দুস হোসেন, মহাবেদ সাহা, মোস্তাক আহম্মেদ টুটুল, সোহেল চৌধুরী, এস এম সিপার হায়দার, এম এ আল মামুন চৌধুরী, মোঃ রাজেস, মনোয়ারা সুলতানা, জাহানারা বেগম, লিলি বেগম, সাবিয়া ইসলাম আঙুরা, কবিতা বেগম,আছমা খাতুন, লাকী আক্তার, কবিতা আহম্মেদ, নাজনিন নাহার বিউটি, দিপ্তী বিশ্বাস, কাকলী নাহার প্রমুখ।