যশোরের মণিরামপুরে দেশরত্ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের বিপ্লবী সাধারন সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যের নিজস্ব অর্থায়নে মণিরামপুরের বিভিন্ন পূজা মন্দিরের ২০ থেকে ২৫ জন পুরোহিতদের মাঝে কম্বল বিতরন করা হয়েছে। আজ বিকেলে মণিরামপুর পৌর শহরের মণিরামপুর বাজারস্থ কেন্দ্রীয় দোলখোলা পূজা মন্দিরে এই কম্বল বিতরন করা হয় । কম্বল বিতরনের সময় উপস্থিত ছিলেন মণিরামপুর পৌর পূজা উদযাপন পরিষদের সমাজসেবা বিষয়ক সম্পাদক প্রসেনজিৎ রায়, মণিরামপুর কেন্দ্রীয় দোলখোলা পূজা মন্দির এবং রাধা গোবিন্দ মন্দিরের পুরোহিত অঞ্জলী রায়, মণিরামপুর কেন্দ্রীয় কালিবাড়ি মন্দিরের পুরোহিত সুজন চক্রবর্তী, মণিরামপুর কাঁচাবাজার মন্দিরের পুরোহিত স্বপন চক্রবর্তী, মণিরামপুর রাম কৃষ্ণ মিশনের সরকারি ভাতাভোগী পুরোহিত মজু চক্রবর্তী, সোমনাথ চক্রবর্তী। উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ন আহ্বায়ক ফজলুর রহমান, উপজেলা ছাত্রলীগের সদস্য ও ২নং কাশিমনগর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহবায়ক আবু সুফিয়ান আল মামুন, মনিরামপুর উপজেলা ছাত্রলীগের সদস্য মাহামুদুল হাসান রকি, রমেশ দেবনাথ, কলেজ ছাত্রলীগের সদস্য বি এম কামরান, ২নং কাশিমনগর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের যুগ্ম আহবায়ক বি এম রাজ, উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা জি এম রাসেল, এম এআই রাকিব, পৌর ছাত্র ছাত্রলীগ নেতা সাইফুর রহমান অভি, রিয়াদ হোসেন, আবিদুর রহমান আবিদ,সজিব হাসান,জয়সহ অনেকেই। কম্বল বিতরনকালে মণিরামপুর পৌর পূজা উদযাপন পরিষদের সমাজসেবা বিষয়ক সম্পাদক প্রসেনজিৎ রায় বলেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক আমাদের মণিরামপুরের সন্তান আমাদের অহংকার লেখক ভট্টাচার্য আমাদের মন্দিরের যারা কাজ করে পুরোহিতদের জন্য যে কম্বল পাঠিয়েছেন আমরা সেগুলো পেয়েছি। তিনি যেন সব সময় আমাদের পাশে থাকেন সেই আশা করি। আমরা মণিরামপুর পূজা উদযাপন পরিষদের পক্ষ থেকে তাকে ধন্যবাদ, কৃতজ্ঞতা এবং তার দীর্ঘায়ু কামনা করছি। উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহবায়ক ফজলুর রহমান বলেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য মনে করেন মানব সেবাই হলো প্রকৃত ধর্ম। আপনারা জানেন গত ঈদের সময় মুসলমানদের এবং দূর্গাপূজার সময় তিনি প্রত্যেকটা পূজা মন্দিরে শাড়ি লুঙ্গি দিয়েছেন। এই প্রচন্ড শীতে অসহায় মানুষের জন্য শীতবস্ত্র কম্বল পাঠিয়েছেন। আমরা মণিরামপুর উপজেলা ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে লেখক ভট্টাচার্য দাদাকে ধন্যবাদ কৃতজ্ঞতা এবং তার দীর্ঘায়ু কামনা করছি।