ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড.রাশিদ আসকারীর অপসারণের দাবীতে মানববন্ধন করেছে কর্মকর্তা সমিতির একাংশ,বঙ্গবন্ধু পরিষদের একাংশ এবং ছাত্রলীগের একাংশ এতে সব সংগঠন মিলিয়ে ৩০-৩৫ জন ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন এদের মধ্যেই আবার ছিল সাবেক শিবির কেডার এবং বহিরাগতরা।এতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যেমে ফুসে উঠছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা তারা এই মানববন্ধনের চরম বিরোধিতা করে উপচার্যের পক্ষে বিভিন্ন স্টাটাস দেন এবং মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করায় সাংবাদিকতায় নৈতিকতা নিয়ে মন্তব্য করেন।আরিফুল ইসলাম খান নামে ফার্মেসি বিভাগের এক শিক্ষার্থী লিখেন এরা সেই শিক্ষক সমিতি যারা নির্বাচনে পূর্নাঙ্গ প্যানেল দিয়ে একটি সদস্য পদেও জিততে পারে নাই আবার এরাই জামাতেই প্রার্থীক ভোট দিয়ে জিতিয়েছে(কারন জামাতের ভোটার সংখ্যার সব পেলেও জিতার কথা ছিলো না)।এজন্যই হইতো বলে,খারাপ মানুষের চোখে উন্নয়ন ভালো লাগে নাহ।মেহেদী হাসান সুমন নাম ইইই বিভাগের এক শিক্ষার্থী লিখেন নীতি-নৈতিকতাহীন সাংবাদিকতার খুব ভালো দৃষ্টান্ত। কতিপয় স্বার্থান্বেষী শ্রেণীর কালো থাবায় ইবিকে আবারও দুর্দশায় পতিত করার হীন চক্রান্ত চলছে। আসকারী স্যারের দায়িত্ব গ্রহনের আগের কালো দিনগুলোর সাক্ষী যারা আছেন এমন নিউজ দেখার পর তাদের আক্ষেপ করা ছাড়া কিছুই করার নাই। গোয়েন্দা সংস্থার সঠিক তথ্যের ভিত্তিতে জননেত্রী আবারও স্যারকে পুনরায় দায়িত্ব দিবেন সেই কামনা করি। জহির আহমেদ নামে বায়োটেকনোলজি এন্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের এক শিক্ষার্থী তার কমেন্টে লিখেন, ইবি উন্নয়নের রুপকার বর্তমান ভিসি,,পুনরায় এই ভিসি বহাল রাখার জোর দাবি জানাচ্ছি। আগে এই ক্যাম্পাসেই অনার্স শেষ করতেই ৭-৮ বছর লাগতো, একটু ঝামেলাতেই ক্যাম্পাস বন্ধ হয়ে যেত, বাংলাদেশের সব চেয়ে কম বাজেট আসতো ইবিতে, ক্যাম্পাসের বাস গুলো খুবই নিন্মমানের ছিলো, বর্তমান ভিসি ইবিকে নতুন রুপে সাজিয়েছেন,,তা সবারই জানা।
এছাড়াও এই বিষয়ে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল ইসলাম রাকিব বলেন,”কিছু স্বার্থন্বেষী মহল তাদের ব্যক্তি স্বার্থ উদ্ধার করার জন্য এবং জননেত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তকে ভুল প্রমান করার জন্য এই ভিত্তিহীন মিথ্যা অভিযোগ করে চলছে যার সাথে ছাত্রলীগের কোন সম্পর্ক নাই।”