সব কিছু
facebook channelkhulna.tv
খুলনা রবিবার , ২৮শে বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ১১ই মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের সার্টিফিকেট জাল! | চ্যানেল খুলনা

যাচাই-বাছাইয়ের জন্য কমিটি গঠন

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের সার্টিফিকেট জাল!

চ্যানেল খুলনা ডেস্কঃযশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আব্দুর রশীদ জাল সার্টিফিকেট ব্যবহার করে চাকুরি নিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ২০১০ সাল থেকে এই ভুয়া সার্টিফিকেট ব্যবহার করে তিনি চাকুরি করছেন। সম্প্রতি সনদপত্র যাচাই-বাছাইয়ে বিষয়টি ধরা পড়েছে। তবে প্রায় দেড় মাস আগে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আব্দুর রশীদের সার্টিফিকেটটি ভুয়া বলে নিশ্চিত করলেও এখনো তার বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়নি কর্তৃপক্ষ।
সূত্রে জানা যায়, ২০১০ সালে যবিপ্রবিতে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে আব্দুর রশিদ যোগদান করেন। এ সময় তার দাখিলকৃত এলএলবি সার্টিফিকেট পাসের সাল দেখানো হয় ১৯৯২। তার এইচএসসি পরীক্ষায় তৃতীয় বিভাগ থাকায় অধিকতর শিক্ষাগত যোগ্যতা হিসেবে তিনি এই এলএলবি সার্টিফিকেটটি জমা দেন। কিন্তু যবিপ্রবি কর্তৃপক্ষ গত ১২ অক্টোবর পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আব্দুর রশীদসহ কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারীর ১৭টি সার্টিফিকেট যাচাই-বাছাইয়ের জন্য রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠায়। সেই অনুযায়ী রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড. বাবুল ইসলাম গত ২২ অক্টোবর যবিপ্রবি রেজিস্ট্রারের কাছে একটি চিঠি দিয়ে জানিয়ে দেন পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আব্দুর রশীদের এলএলবি সার্টিফিকেটটি জাল বা ভুয়া।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক তার চিঠিতে উল্লেখ করেন, ‘অফিস রেকর্ড অনুযায়ী মোঃ আব্দুর রশীদের সনদপত্রে নামের বানানে গরমিল থাকায় এবং মোঃ নজরুল ইসলামের সনদপত্র ইস্যুর তারিখ ভিন্ন হওয়ায় তা যাচাই করা গেল না। মোঃ আব্দুর রশিদের (এলএলবি/জুলাই১৯৯২) সনদপত্রে ‘ফলাফল’ টেম্পারিং করা। উক্ত মোঃ আব্দুর রশীদের সনদপত্রটি জাল বা ভুয়া।’
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আব্দুর রশীদ বলেন, আমি ১৯৯২ নাকি ১৯৯৫ সালে এলএলবি পাস করেছি, তা ঠিক এই মুহূর্তে মনে নেই। সনদপত্র যাচাই বাছাই করা হচ্ছে কিনা তাও জানি না।
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ড. আহসান হাবীব বলেন, সনদপত্রের যাচাই-বাছাইয়ের জন্য একটি কমিটি করা হয়েছে। কমিটির আহক্ষায়ক প্রফেসর আব্দুল মজিদ বিষয়টি ভালো বলতে পারবেন।
যোগাযোগ করা হলে সনদপত্র যাচাই বাছাই কমিটির আহ্বায়ক প্রফেসর আব্দুল মজিদ বলেন, সনদপত্র যাচাই-বাছাইয়ের জন্য রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে আমরা পাঠিয়েছিলাম। যদি কারো সনদপত্রে ত্র“টি থাকে তাহলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।

https://channelkhulna.tv/

সংবাদ প্রতিদিন আরও সংবাদ

ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে নারী দালাল আটক

টঙ্গীতে দুই সন্তানকে বঁটি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করলেন মা

বড় ভাইকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে যুবকের আত্মসমর্পণ

শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার সময় বৃদ্ধকে হাতেনাতে ধরলেন স্থানীয়রা

স্ত্রী বাইরে যাওয়ার সুযোগে মেয়েকে ধর্ষণ করেন সৎবাবা

হঠাৎ বিস্ফোরণে বাজারে আতঙ্ক, স্থানীয়দের দাবি গুপ্ত হামলা

চ্যানেল খুলনা মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন  
DMCA.com Protection Status
সম্পাদক: মো. হাসানুর রহমান তানজির
It’s An Sister Concern of Channel Khulna Media
© ২০১৮ - ২০২৪ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | চ্যানেল খুলনা.বাংলা, channelkhulna.com.bd
যোগাযোগঃ ৫ কেডিএ বানিজ্যিক এলাকা, আপার যশোর রোড, খুলনা।
প্রধান কার্যালয়ঃ ৫২/১, রোড- ২১৭, খালিশপুর, খুলনা।
ফোন- 09696-408030, 01704-408030, ই-মেইল: channelkhulnatv@gmail.com
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য অধিদফতরে অনলাইন নিউজ পোর্টাল নিবন্ধনের জন্য আবেদিত।