চ্যানেল খুলনা ডেস্কঃ যশোর শিক্ষাবোর্ডে কোন ফাইল আর লাল ফিতায় বন্দি থাকবে না। সেবা পেতে অফিসে আসার কোন প্রয়োজন নেই। অনলাইনে আবেদন করার সাথে সাথেই কার্যক্রম শুরু হয়ে যাবে। তিন দিনের মধ্যে ফাইল না ছেড়ে দিলে সরাসরি ফাইলটি পরববর্তী ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে চলে যাবে। আর যিনি কাজ করবেন না সেই সব সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারিকে শোকজ করা হবে।
এ প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণভাবে বাস্তবায়ন করা সম্ভব হলে সেবা গ্রহিতাদের যথাযথভাবে আবেদন করার পর মাত্র আধা ঘণ্টার মধ্যে সব ধরণের সেবা দেয়া সম্ভব হবে। রবিবার ই-অফিস ম্যানেজমেন্ট আপডেট ভার্সন সফটওয়ারের উদ্বোধন করার সময় প্রধান অতিথি হিসেবে শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মোল্লা আমীর হোসেন এ সব তথ্য জানান।
তিনি যোগদান করার মাত্র এক মাসের মধ্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীতে শিক্ষাবোর্ডের সেবা সহজীকরণের লক্ষ্যে মুজিববর্ষের প্রথমদিন ১ মার্চ এ সফটওয়ারটির উদ্বোধন করেন। এ সময় তিনি শিক্ষাবোর্ডকে এগিয়ে নেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করে াংবাদিক ও শিক্ষকদের সকল প্রশ্নের উত্তর দেন।
শিক্ষাবোর্ডের কলেজ সচিব প্রফেসর এইচ আর আলী আর রেজার সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন শিক্ষাবোর্ডের কলেজ পরিদর্শক কেএম গোলাম রব্বানী, বিদ্যালয় পরিদর্শক ড. বিশ্বাস শাহীন আহমেদ, যশোর সরকারি সিটি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর আবু তোরাব মোহাম্মদ হাসান, যশোর সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. আহসান হাবিব, জেলা শিক্ষা অফিসার এ এস এম আব্দুল খালেক,
জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষক গোলাম আযম, চৌগাছা এবিসিডি কলেজের অধ্যক্ষ রেজাউল করীম, ঝিকরগাছা সরকারি এম এল সরকারি মডেল কলেজের প্রধান শিক্ষক মোস্তাফিজুর রহমান আজাদ, যশোর বালিকা বিদ্যালয়ের (নৈশ্য) প্রধান শিক্ষক শ্রাবানী সুর, শংকরপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম বুলবুল, শিক্ষাবোর্ড কর্মচারি ইউনিয়নের সভাপতি আব্দুল মান্নান ও সাধারণ সম্পাদক মাকসুদ আল হাবিব বাপু।