বাগেরহাটের বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা করে বিপাকে পড়েছেন ভুক্তভোগী এক মহিলা ও তার পরিবার। সরেজমিনে ভূমি অফিসের কর্মকর্তারা তদন্তে গেলে বিবাদী পক্ষের লোকজনের চাপের মুখে পড়েন বাদী মুসলিমা বেগম গং। জানা গেছে, উপজেলার পেড়িখালী গ্রামের জুলফিকার ইজারাদারের স্ত্রী মুসলিমা বেগম গং শশুরের ওয়ারিস সূত্রে প্রাপ্ত পেড়িখালী ইউনিয়ন পরিষদের পাশে ৯৯ নং পেড়িখালী মৌজার এস, এ ৯৫ নং খতিয়ানের ১১ দাগের .৫০ শতক জমি ভোগদখলে আছেন। ওই জমির উপর একটি বসতঘর বেধে বসবাস ও করছেন। ওই এক খন্ড জমি ছাড়া তাদের আর কোন জমি নেই বলে মুসলিমা দাবী করেন। তিনি আরও জানান, ওই জমি বিবাদী পক্ষ দাবি করায় শান্তি ভঙ্গের আশংকায় তিনি বিজ্ঞ আদালতের স্বরনাপন্ন হয়েছেন। এ বিষয়ে বিবাদী ওমর ফেরদৌস এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন ওই জমি আমাদের। ওরা অহেতুক আমাদের হয়রানি করছে। তদন্তের দায়িত্বে নিয়োজিত ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা শেখ মাসুদুর রহমান এর কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, নালিশ জমিতে সরেজমিনে গিয়ে একটা বসত ঘর দেখা গেছে। উভয়ের কাগজপত্র পর্যালোচনা করে তদন্ত রিপোর্ট দেওয়া হবে। ভুক্তভোগীরা যাতে শান্তিপূর্ণভাবে ভোগদখলীয় জমিতে বসবাস করতে পারে তার দাবী জানান।